ধনবিজ্ঞান | Dhanabiggan

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ভূমিকা ¢ বাড়ানো যায়। দ্বিতীয়তঃ আধিক আয়কে স্বাচ্ছন্দ্যে পরিণত করতে হবে ব্যয়ের ভিতয় দিয়ে; এই ব্যয় এমন ভাবে করতে হবে যাতে যথাসম্ভব বেশি পরিতৃপ্তি পাওয়া] যায়। ব্যয়ের পথ অনেক এবং যতই আমরা উৎপাদন বাড়াতে থাক্ব, ব্যয়ের পন্থাও ততই alta এবং আরো বহু- মুখী হতে থাকবে। যদি আমাদের আয় অসীম হত তবে প্রত্যেক জিনিসই আমর! যত খুশি বাবহার করতে পারতাম; পরিতৃপ্তিকে পূর্ণতম করে তুলতে পারতাম অনায়াসে। অসীম আয় steal নেই; অধিকাংশ লোকের আয়ই অল্প, অত্যন্ত অল্ল। একদিকে এই অল্প আয় এবং অন্যদিকে অসংখ্য ব্যয়ের পন্থা, এ ঢইয়ের মধ্যে সামঞ্জস্ত এনে কি ভাবে ব্যয়ের বণ্টন করলে পরিতৃপ্তি ও স্বাচ্ছন্দ্য বহুলতম করা যেতে পারে এ সমস্ত] প্রত্যেকের জীবনে দিনের পর দিন নূতন করে দেখা দিচ্ছে। আমাদের জীবনের সব ক্ষেত্রেই আমরা দেখি যে অনেক কিছু আমরা পেতে চাই, করতে চাই, কিন্তু উপায়ের সংখ্যা কম। অনেক জিনিস কিনে আমাদের আনন্দ বাড়িয়ে তুলতে চাই, কিন্তু যা দিয়ে কিনব তার পরিমাণ অল্প। হয়তো অনেক জিনিস আমর) উৎপন্ন করতে চাই, fee যা দিয়ে জিনিস তৈরি হর তার পরিমাণ যথেষ্ট নয়। জিনিস কিনতে গেলে আয় থাকা দরকার । আয় কারোই অসীম নয়, তাই একটা জিনিস কিনলে আর একটা CHT হয় না; তখন ভাবতে হয় কোন্টা কিনি আর কোমন্টা ছাঁড়ি। জিনিস তৈরি করতে গেলে দরকার জমি, কীচামাল, কয়লা, শ্রম, যন্ত্রপাতি ইত্যাদি। এর কোনাটাই atte পরিমাণে পাওয়া যায় না, এবং HERTZ একটা জিনিস তৈরি করতে গেলে আর একটার অভাব থেকে যায় । (যে জমিতে ধান হয় সেখানে পাটও বোনা যায়; এত জমি আমাদের নেই যে- পাট ও ধান দুই-ই যথেষ্ট উৎপাদন করতে পারি, তাই পাটের চাষ বাড়াতে গেলে ধানের ঘাটতি পড়ে যায়।



Leave a Comment